বুদ্ধগয়ার মূল বোধিবৃক্ষের সেই শাখাটিই শ্রীলংকার অনুরাধাপুরে পূজিত বর্তমানের “জয়-শ্রী মহাবোধি”।
মহাভারতে বৌদ্ধধর্ম যখন অনেকটা অস্তমিত তখন শঙ্করাচার্য নামে এক ধর্মান্ধ বুদ্ধগয়ার মহাবোধি বিহারের প্রভূত ক্ষতিসাধন করেছিলেন এবং মূল বোধিবৃক্ষটি সম্পূ্র্ণ রূপে ধ্বংস করে দিলে শ্রীলংকার অনুরাধাপুরে পূজিত জয়-শ্রী মহাবোধি বৃক্ষের একটি শাখা এনে বুদ্ধ গয়ার বোধিমূলে রোপন করা হয়। যেটি বর্তমানের “বুদ্ধগয়ার মহাবোধি”।
উল্লেখ্য, বৌদ্ধধর্ম প্রচার ও প্রসারে বুদ্ধগয়ার মূল বোধিবৃক্ষের দক্ষিণ পাশের একটি শাখা সম্রাট অশোকের কন্যা “সংঘমিত্রা থেরী” শ্রীলংকায় নিয়ে গিয়ে তৎকালীন শ্রীলংকান রাজা “দেবানাম প্রিয়তিস্সা”র হাতে দান করেন। অতঃপর রাজা “দেবানাম প্রিয়তিস্সা” শ্রীলংকার অনুরাধাপুর নামক প্রদেশে সেই বোধিবৃক্ষের শাখাটি রোপন করেন। যা এখনো গভীর শ্রদ্ধা-ভক্তির সাথে বৌদ্ধ পতিরূপ দেশ শ্রীলংকায় পূজিত হচ্ছে। শ্রীলংকান সরকার এই দুর্লভ বোধিবৃক্ষের রক্ষনাবেক্ষণে রেখেছেন “উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ দল” সাথে রেখেছেন কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
বন্দেতং বোধিপাদপং,
সেই বোধিদ্রুমকে বন্দন করছি।
এই বন্দনা, এই পূজা, এই জ্ঞান প্রভায়,
সর্ব তৃষ্ণা, সর্ব দুঃখ ক্ষয় যেন পায়।
_/\_ সাধু সাধু সাধু _/\_
মহাভারতে বৌদ্ধধর্ম যখন অনেকটা অস্তমিত তখন শঙ্করাচার্য নামে এক ধর্মান্ধ বুদ্ধগয়ার মহাবোধি বিহারের প্রভূত ক্ষতিসাধন করেছিলেন এবং মূল বোধিবৃক্ষটি সম্পূ্র্ণ রূপে ধ্বংস করে দিলে শ্রীলংকার অনুরাধাপুরে পূজিত জয়-শ্রী মহাবোধি বৃক্ষের একটি শাখা এনে বুদ্ধ গয়ার বোধিমূলে রোপন করা হয়। যেটি বর্তমানের “বুদ্ধগয়ার মহাবোধি”।
উল্লেখ্য, বৌদ্ধধর্ম প্রচার ও প্রসারে বুদ্ধগয়ার মূল বোধিবৃক্ষের দক্ষিণ পাশের একটি শাখা সম্রাট অশোকের কন্যা “সংঘমিত্রা থেরী” শ্রীলংকায় নিয়ে গিয়ে তৎকালীন শ্রীলংকান রাজা “দেবানাম প্রিয়তিস্সা”র হাতে দান করেন। অতঃপর রাজা “দেবানাম প্রিয়তিস্সা” শ্রীলংকার অনুরাধাপুর নামক প্রদেশে সেই বোধিবৃক্ষের শাখাটি রোপন করেন। যা এখনো গভীর শ্রদ্ধা-ভক্তির সাথে বৌদ্ধ পতিরূপ দেশ শ্রীলংকায় পূজিত হচ্ছে। শ্রীলংকান সরকার এই দুর্লভ বোধিবৃক্ষের রক্ষনাবেক্ষণে রেখেছেন “উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ দল” সাথে রেখেছেন কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
বন্দেতং বোধিপাদপং,
সেই বোধিদ্রুমকে বন্দন করছি।
এই বন্দনা, এই পূজা, এই জ্ঞান প্রভায়,
সর্ব তৃষ্ণা, সর্ব দুঃখ ক্ষয় যেন পায়।
_/\_ সাধু সাধু সাধু _/\_